টেমস নদীর সৌন্দর্য প্রতিটি মানুষকে মুগ্ধ করে। বহুকাল ধরে অবহমান নদী বয়ে গিয়েছে বহুদূর। কত নদী হারিয়ে গিয়েছে সময়ের সাথে সাথে। আবার অনেক সময়ের সাথে সাথে তাদের নাব্যতা ধরে রেখেছে। নদীর আশেপাশে মানুষ তার বসবাসের জায়গা তৈরি করে। আর নদীকে কেন্দ্র করে একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা পায়। টেমস নদীটিও তার ব্যতিক্রম নয়। ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত অন্যতম একটি নদীর নাম টেমস। টেমস নদীকে ইংল্যান্ডের অন্যতম প্রধান নদী বলা হয়। টেমস নদী তার বর্তমান রূপের কারনে দূর দুরান্ত থেকে প্রতি বছর পর্যটক টেমস নদী ভ্রমণে আসে। আজকের পোস্ট থেকে আমরা টেমস নদী বা টেমস নদীর তীরে বিস্তারিত আলোচনা নিচে উপস্থাপন করেছি।
টেমস নদী কেন বিখ্যাত
টেমস নদীকে ইংল্যান্ডের অন্যতম প্রধান নদী বলা হয়। এই নদীটি ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চল দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীটির তীরে লন্ডন শহর অবস্থিত ও লন্ডন শহর এর পাশ দিয়ে টেমস নদী বিখ্যাত। আধুনিক চিন্তাধারা ও পাশে গড়ে উঠা নানা ধরনের স্থাপত্য এর সৌন্দর্য আরো কয়েক গুন বাড়িয়ে দিয়েছে। সৌন্দর্যের টানে এই টেমস নদীর তীরে বহুদেশ থেকে পর্যটক আসেন।
আরও পড়ুন: লন্ডনে যাহা চাও তাহা পাবে হেথা যাও –
গ্লাসগো: মাছ ধরার গ্রাম থেকে যেভাবে সমৃদ্ধ শহর
স্কটল্যান্ড যুক্তরাজ্যে থেকেও যেসব ঐতিহ্য আর স্বাতন্ত্র্য বহন করে চলেছে
টেমস নদী সম্পর্কে
টেমস নামের উপত্যকা থেকে টেমস নদীর সৃষ্টি। এটি ইংল্যান্ডের দক্ষিণে প্রবাহিত একটি নদী। নদীটির তীরে লন্ডন শহর অবস্থিত। ইংল্যান্ডে নদীটি প্রবাহিত তার প্রবাহ লন্ডন শহরে প্রবাহিত আরো কিছু শহরে প্রবাহমান। টেমস নদীর দৈর্ঘ্য ৩৪৬ মিটার (যা মাইল হিসাব করলে ২১৫ মাইল)। এটি টেমস মোহনায়, উওর সাগরের মোহনায় মিলিত হয়েছে।
শেষ কথা
পোস্টটি পড়ে আশা করি জানতে পেরেছেন টেমস নদী সম্পর্কে। আপনার সময় হলে ঘুরে আসতে পারেন টেমস নদীর তীর থেকে। টেমস নদী ও তারপাশের অসাধারণ স্থাপত্য আপনাকে মুগ্ধ করবে। আশা করি পোস্টটি আপনার ভালো লেগেছে পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।